আল্লাহ পাক পবিত্র কুরআনে ইরশাদ করেন-
قُلِ اللَّهُمَّ مَالِكَ الْمُلْكِ تُؤْتِي الْمُلْكَ مَنْ تَشَاءُ وَتَنْزِعُ الْمُلْكَ مِمَّنْ تَشَاءُ وَتُعِزُّ مَنْ تَشَاءُ وَتُذِلُّ مَنْ تَشَاءُ بِيَدِكَ الْخَيْرُ إِنَّكَ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيرٌ
অর্থঃ” হে রাসুল! বলুন, হে আল্লাহ! আপনি সকল রাজত্বের মালিক। আপনি যাকে ইচ্ছা রাজ্য দান করেন এবং যার কাছ থেকে ইচ্ছা রাজ্য ছিনিয়ে নেন এবং যাকে ইচ্ছা সম্মান দান করেন আর যাকে ইচ্ছা অপমানিত করেন। আপনারই হাতে রয়েছে যাবতীয় কল্যাণ। নিশ্চয়ই আপনি সর্ব বিষয়ে ক্ষমতাশীল।”
-সূরা- আলে ইমরান, আয়াত নং-২৬।
“আল্লাহর ধন রাসুলকে দিয়া,আল্লাহ গেলেন গাইব হইয়া৷
রাসুলের ধন (ইলম/রাজত্ব) খাজা পাইয়া,শুইয়া আছেন আজমীরে৷
কেউ ফিরেনা খালি হাতে খাজা বাবা তোমার দরবার হতে৷”
আজ পশুতে পশুতে চেঁচামেচি, কোলাহল। আজগুবি বাজার বসেছে পড়ায়‑পাড়ায়, দেশে-দেশে। সম্প্রতিককালে খাজা বাবার শানে উল্লেখিত কালাম নিয়ে বহুৎ টহল শুরু হয়েছে তাই দু‘কলম লেখা থেকে নিজেকে বিরত রাখতে পারলাম না।তবে থার্ডক্লাস মাদ্রাসার ফোর্থ ক্লাস মোল্লাদের পক্ষে বা বিপক্ষে নয়।কেননা ওদের নিয়ে লেখার সময় বা ইচ্ছা কোনটাই আমার নেই। মোল্লাদের ধর্মজ্ঞান সীমিত । অনেকটা কুয়োতে বেড়ে উঠা ব্যাঙের মত । ওরা পুকুর পাড়ে দাঁড়িয়েই ভাবতে শুরু করে যে, আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ে দাঁড়িয়ে আছে । ফলে কোন কিছু তাদের ক্ষুদ্র জ্ঞানসীমানার বাহিরে চলে গেলেই শিরিক, বেদাত, হারাম, কুফরি ইত্যাদি বলে ফতোয়া আওড়াতে থাকে । মোল্লাদের সিলেবাসের সাথে না মিললেই ওরা শিরক বেদাত বলে চিল্লাতে থাকে । মোল্লারা কোরান-হাদিস গবেষণা করে কেবল শিরিক, বেদাত, হারাম পেয়েছে আর মহাজ্ঞানীরা এর সহায়তায় বিশ্ব জয় করছে।সর্বযুগেই জ্ঞানীদের কাছে মৌলবাদ ধিকৃত, কারণ তারা মানব জাতিকে করেছে বিভক্ত, মানবতাকে করেছে বিনষ্ট, মোহাম্মদী ধর্মকে করেছে কলঙ্কিত । তাই মোল্লাদের সম্পর্কে সতর্ক হওয়ার সময় এসেছে।
কথায় আছে না ভাবের কথা যে না বুঝে তার কপালে ছালি, স্থান বিশেষে মাখলে কাজল, তারে বলে কালি। কবিতা, গানের অর্থ বাহ্যিক অর্থেই শুধু মূল্যায়ন করা যায়না, এর একটা সুগভীর অর্থ থাকে। তাই সাধারণ দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করে তার ব্যাখ্যা করলে ভুল হবে। প্রকৃত অর্থে এ কালামে আল্লাহ পাকের সাথে তাঁর হাবীব হযরত মুহাম্মদ মোস্তফা সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুমহান সম্পর্ক ও হুজুর (দঃ) এর সাথে সুলতান‑উল‑হিন্দ, আতায়ে রাসুল (ﷺ) খাজা গরীবে নেওয়াজ হজরত সৈয়দ মুইনুদ্দিন চিশতী আজমেরী সানজারী আল‑হোসাইনী (রহঃ) সম্পর্ক কতটা নিবিড় তাই বুঝানো হয়েছে। অর্থাৎ আল্লাহ পাক দাতা রাসূলে পাক গ্রহিতা,আর রাসূল (দঃ) এর নিকট হতে খাজা ভারতভর্ষে ইসলাম প্রচারের নির্দেশ পেয়ে এখানে আগমনের বার্তাই এই গজলের মূল প্রতিপাদ্য বিষয়। এ জন্য খাজা গরীবে নেওয়াজ হজরত সৈয়দ মুইনুদ্দিন চিশতী আজমেরী সানজারী আল‑হোসাইনী (রহ:) প্রসিদ্ধ উপাধি “আতায়ে রাসুল (ﷺ)” অর্থাৎ রাসূলে পাক( দঃ) এর দান।
ইয়া সুলতান-উল-হিন্দ, আতায়ে রাসুল (ﷺ) ইয়া খাজা, ইয়া গারীবে নেওয়াজ, ইয়া আশেকে হুসাইন, ইয়া মঈনুদ্দিন! আপকো মেরা সালাম!
— সৈয়দ হোসাইন উল হক
হে মহান “নূরের‑ধারা” আপনাদের জীবনের জন্মান্তর ও প্রগতির ধারা অব্যাহত থাক। আমাদের মতো নাস‑মানুষের দল আপনাদের প্রবিত্র নূরের সংস্পর্শে জীবনের চিন্তা-ভাবনাকে বদলিয়ে ফেলুক। আপনারা/অর্থাৎ নবী(দঃ) ও মহান আহলেবায়েতের ধারা যে এই ধরার‑ধূলিতে আজিও অব্যাহত রয়েছেন👈 এই দিশা টি খুঁজতেই সাধারণ মানুষের সারা-জীবন কেটে যায়। ইয়া ফরযাঙে বাবা-সিপাহসালার নাসিরউদ্দিন আঃ এর প্রবিত্র আওলাদ আমার প্রতি একটু দোয়া করবেন। আপনাদের প্রতি দরুদ ও সালাম “আল্লা হুম্মা সাল্লে আলা মোহাম্মদ ওয়ালা আলে মোহাম্মদ ওয়া আ’জ্যিল ফারাজাহুম”💐💜❤💚💙💛🇮🇳🙏
Very informative article! I appreciate the depth of analysis. If you want to delve deeper, here’s a helpful resource: EXPLORE FURTHER. Eager to hear everyone’s thoughts!
I like this web site very much, Its a really nice
situation to read and incur information.Raise your business