হযরত মাওলানা সৈয়দ কুতুব উদ্দিন আহমদ আল‑হোসাইনী চিশতী সাহেব, কিশোরগঞ্জ জেলাধীন অষ্টগ্রাম উপজেলার ঐতিহাসিক হাবেলী নয়কোষা জমিদার বাড়ীর সুপ্রসিদ্ধ সৈয়দ পরিবারে ১৯৩২ ইং সনের ৪ এপ্রিল জন্মগ্রহণ করেন। তিনি হযরত শাহজালাল রঃএর প্রধান সহচর শ্রীহট্ট ও তরফ বিজয়ী সিপাহসালার সৈয়দ নাছিরুদ্দিন রঃএর বংশধর।
তিনি সাত বছর বয়স হতেই নামজ রোজা এবদত বন্দেগিতে মশগুল থাকতেন। ক্লাসের সমসাময়িকদের মধ্যে ছিলেন সর্বাধিক মেধাবী। মাদ্রাসার শিক্ষা শেষ করে তিনি হাদিস ও ফিকাহ শাস্ত্রের উপর বিশেষ জ্ঞান অর্জন করতে তৎকালীন মুফতিয়ে আজম সৈয়দ আমিমুল ইহসান রহ.এর সান্নিধ্যে যান এবং উনার কাছেই বাইয়াত গ্রহন করেন। উর্দু ফার্সি আরবী মাদ্রাসায় অধ্যয়ন করলেও বাংলা ইংরেজি ও গনীত তিনি নিজ আগ্রহে জ্ঞানলব্দ হন। অষ্টগ্রাম হোসাইনিয়া আলিম সিনিয়র মাদ্রাসার সভাপতি থাকা কালে উনাকে দাখিল আলিম ক্লাসের আরবীর পাসাপাসি ইংরেজি ক্লাস নিতেও দেখা যেতো। তিনি ধর্মীয় জ্ঞানের পাশাপাশি সমাজ ও রাজনীতিতেও বিশেষ জ্ঞানের অধিকারী ছিলেন। তিনি শাহ কুতুব মসজিদ ও মাদ্রাসা এবং উপজেলা আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের প্রায় ৩০ বছর সভাপতি ছিলেন। অষ্টগ্রাম আলিম মাদ্রাসার সুদীর্ঘকাল সভাপতি ও কেন্দ্রীয় পাকপাঞ্জতন পরিষদের সহ সভাপতির দায়িত্ব পালন করেছেন। উনার প্রতিষ্ঠিত পাকপাঞ্জতন পাঠাগারসহ এলাকা ও এলাকার বাহিরে বহু হোসাইনি মাকাম, মসজিদ, মাদ্রাসা, ঈদময়দান ও কবরস্থান নির্মাণ করে গেছেন। এর মধ্যে উল্লেখ্য অষ্টগ্রাম আল‑হোসাইনী জামে মসজিদ, হাবেলি পাড়া কবরস্থান, কমিউনিটি ক্লিনিক, পাকপাঞ্জতন পাঠাগার, এস কে উদ্দিন হাফেজিয়া মাদ্রাসা। ভৈরব লক্ষিপুর আল‑হোসাইনী ঈদ খানা, হোসাইনি মোকাম, আল হাসান ও আল‑হোসাইনী জামে মসজিদ সহ আরো অনেক প্রতিষ্ঠান রয়েছে।তিনি জীবনে কোন দিন পান সিগারেট বা রিচফোড জাতিয় কোন খাবার খাননি এমন কি হাটে বাজারে কোন দোকানে বসে এক কাপ চাও পান করেননি। উনার নিত্যসঙ্গী ছিলো খাতা কলম ও কিতাবাদী আর আহলে বায়েতের বানী আলোচনা ও প্রচার।
স্থানীয় লোকদের ভাষ্য, এত অল্প আহার অল্প ঘুম ও এমন এবাদতকারী ব্যাক্তি পাওয়া বর্তমান সমাজে খুবই বিড়ল। তিনি আমিত্ব বর্জনকারী হয়ে তরীকতের কাজে মনোনিবেশ করার পর হতে বিভিন্ন অঞ্চলের হাজার হাজার আলেম, ডাক্তার, ইন্জিনিয়র ও সাধারণ মানুষ বাইয়াতে তাজকিয়া গ্রহন করেন। তাঁর লিখা শতাধিক উর্দু, বাংলা, কাসিদা, গজল, জারি-মার্সিয়া রয়েছে যেগুলো জ্ঞানীদের নিকট আত্মার খোরাক হিসাবে সমাদৃত। তাঁর লিখা-
* নেয়ামতে খোদা আহলে বয়তে মস্তফা
* সত্যের মানদণ্ড ইমাম হোসাইন আ.
* আত্মার খোরাক
* অসায়েফে হেসাইনী ও
* প্রদীপ।
উপরুক্ত পাণ্ডুলিপি গুলো পুস্তক আকারে প্রকাশিত হয় যা জ্ঞান পিপাসুদের নিকট ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। আরো কয়েক খানা পান্ডুলিপি প্রকাশের অপেক্ষায় রয়েছে। উনার আরো অনেক অলৌকিক কারামতের ঘটনাসহ উনার জীবন চলার মান নিয়ে পূর্নাঙ্গ জীবনী প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।
উনার জীবদ্দশায় উচ্চমাধ্যমিক পড়োয়া ছেলে ২০০৩ইং সনে এক মর্মান্তিক লঞ্চ দুর্ঘটনায় সৈয়দ নিয়াজ হাসান সোহাগ এবং তার নয় মাস পর নবম শ্রেণির ছাত্রী সৈয়দা নাফা সুলতানা নামে দুই সন্তানের অকাল মৃত্যু হয়। তিনি নিজেই সন্তানদের জানাজা পড়ান। তখন তিনি স্পষ্ট ভাষায় বলেন, পিতার নিকট সর্বাধিক ভারী তার সন্তানের লাশ! তবে আমার কোন দুঃখ নেই, আমার মালিকের খুশিতেই আমি খুশি! তবে আমার সন্তানরা কাউকে কোন কষ্টদিয়ে থাকলে তাদের আপনারা ক্ষমা করে দিবেন।যুবক সন্তানের লাশ সামনে রেখে কোন পিতা এই ভাবে কথা বলতে পারেন সেটা খুবই বিড়ল।এতে করে লোকজন বুঝতে পাড়লেন যে সৈয়দ কুতুবউদ্দিন সাহেব স্রষ্টার প্রতি কতইনা অবিচল।
তিনি ইন্তেকালের পূর্বে স্ত্রী দুই ছেলে সৈয়দ ফাইয়াজ হাসান, সৈয়দ মোমতাজ হাসান সুজন এবং দুই কণ্যা সৈয়্দা মুশফিকা সুলতানা রোমা (মজ্জুবিয়ত হালত) ছোট কণ্যা সৈয়দা শেগুফ্তা সুলতানা জিবা স্বামী ঐতিহাসিক খান্দুরা হাবেলীর পীর সৈয়দ আহমদ বখত মতিন। এ ছারাও তিনি লক্ষাধিক মুরিদ ভক্ত আশিক আত্মীয় ও শুভানুধ্যায়ী রেখে গত ৩০ জুলাই ২০১৬ইং মোতাবেক ১৫ শ্রাবণ ১৪২৩ বাংলায় ইহলোক ত্যাগ করেন।প্রতি বছর বাংলায় ১৫ শ্রাবণ বাৎসরিক বেসাল দিবস পালিত হয়।
@sfhb
সৈয়দ কুতুবউদ্দিন আহমেদ আলহোসাইনী সাহেবের অন্য ওয়াক্ত নামাজ কাজা হবে দুরের কথা ফজরের নামাজ কাজা হয়েছে কিনা সন্দেহ আছে„„
এবাদত রিয়াজতে পরিপূর্ণ মহান ব্যাক্তিত্ব মুরশিদ সৈদয় কুতুব উদ্দিন অাহমদ আলহেসাইনী চিশতী রহঃ
১০০%বাস্তব
শরিয়ত তরিকত হকিকত মারিফত এবং দুনিয়াভি সর্বদিকের জ্ঞানই আল্লাহ পাঁক সৈয়দকুতুবউদ্দিনআহমদআলহোসাইনী চিশতী রহ. সাহেবকে দান করেছিলেন।আর সেই জ্ঞান তিনি হোসাইনী প্রেমময় মানবতায় ব্যায় করে গেছেন।ইয়া আল্লাহ ওনকো মাকাম বুলন্দ কারদো মুহাম্মাদ দ. ও আলে মুহাম্মদকে ওয়া।
আলেমে দ্বীন
26.এই ভুবনে যা দেখ নয়নে
আল্লার নাম বিনে সবই মিছে
ধন দৌলত স্বপনের মত
পুএ পরিবার যত আছে।
১.নামে হও মও, জপ অভি রত,
সোনার ফসল ফলবে গাছে।
ইহ পরকালে রইবে খুশহালে,
সকল ভয় তোমার যাবে মুছে।
২.ভবের যত সাধু ঐ নামের মধু প্রাণ করে অমর হইয়ছে
ছেড়ে দিয়ে এই নাম যে করে অন্য কাম, কলস্কিত সে জগৎ বিচে
৩.কুতুব বলে ভাবছ কি, কি রইল বাকি, আজরাইল খাড়া আছে
খাছ তৌবা করে, জপ নাম অন্তরে
নতুবা তুমি ঠেকবা পাছে।
عن ابي هريرۃ رضي الله عنه قال قال رسو ل الله صلي الله عليه و سلم ان الله قال من عاد لي و لي فقد اذنته با الحرب
হযরত আবু হুরায়রা রা. হতে বর্ণিত, রাসুল সা. ইরশাদ করেন, নিশ্চয় আল্লাহ বলেন
, যারা ওলীদের বিরুদ্ধাচারন করেন আমি তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলা।
সহীহ বুখারী, কিতাবুল আহকাম।
মারহাবা
73.
উম্মতের কান্ডারী নবী রহমতের ভান্ডার নবী বিনে রোজ হাসরে কে করিবে পার।
১.একা যখন ছিলেন আল্লাহ নূর নবীকে বানাইলা
দুইয়ে মিলে প্রেমের খেলা খেলছের অনিবার
২.আশেক ও মাশুকের খেলা, কে বুঝিবে ইহার লিলা
অপ্রেমিকে বুঝবে নারে প্রেমেরি কারবার
৩.এসে যখন মনকির নেকিয়ে, ছোয়াল করবে মোদের কবরে
জবান বলিব আমরা উম্মত মস্তুফার
৪.কবর ও হাসরেতে বড় বিপদ পুল ছেরাতে
দয়া করে পার করিবেন (নবী) উম্মত গুনাগার
গ্রন্থকার সৈয়দ কুতুব উদ্দিন আহমদ
1.
হামদে বেশুমার করি যে, মাওলার লাশরিক শান হয় যাহার গো
১। আরশ কুরছি লৌহ কলম জামিন আছমান
পশু পাখি তরুলতা জিন ফেরেস্তা ইনসান
সকল সৃজন করেন নিরাজ্জন তিনি মওলা সবার গো
২.তাহার ঘড়ে না হইয়াছে কোন পুএ সন্তান
কারও সন্তান নাহি তিনি তিনি পাক ছুবহান
নাহি তার মাতা নাহি তার পিতা কেহ সমান নাই তাহার গো
৩.অনাদি অনন্ত তিনি, তিনি অহ্ময় অব্যয়
তন্দ্রা নিদ্রা নাহি তার তিনি সর্বময়
মারণ পালন করেন সেজন তাহার সকল ইখতিয়ার গো
৪.হাজার দরুদ হাজার ছালাম প্রভু মস্তুুফার চরণে
আপন নূরে করছেন সৃজন যারে নিরান্জনে
উছিলায় যাহার, পয়দা এি সংসার; করেন আল্লাহ পরোয়ার গো
৫.আল্লাহ হাব্বিনবী ভবে নাহি তার সমান
যার পদধূলির লাগি আরশ ছিল পেরেশান
তিনি ভব কর্ণধার, করিবেন উদ্ধার সকল উম্মত গুনাগার গো
৬.আওলাদ আছহাব নবীর আরও যত আম্বিয়া
তাদের চরণ ছালাম আরও যত আওলিয়া
হযরত বড় পীড় খাজা বাবা আজমির তারা আমার নায়ের কর্ণধার গো
৭.মাতা পিতা উস্তাদ আর মুরশীদের চরণে
জোর হস্তে জানাই ছালাম আমি ভক্তি হিনে
ভুল ক্রটি মার্জন করবেন স্রোতাগন।
ছালাম আন্তে আরজ আমার গো
111.
খাজার পাক নাম ভরসা করে দিয়াছি সাঁতার
পার কর ডুমাইয়া মার মহিমা তোমার
১.তুমি খাজা মারতে পার তুমি খাজা বাছাইতে পার
যাহা কিছু কর তুমি তোমার ইখতিয়ার
২.চিশতিয়া তরিকা দিলা গরীব নেওয়ার নাম ধরিলা
তোমার দয়ায় উদ্ধারিবে পাপী বেশুমার।
৩.তুমি খাজা খোদার পিয়ারা, নবীজির নয়ন তারা
আল হাসানী আল হোসাইনী পরিচয় তোমার।
৪.নবীর শানে তোমারই শান, তোমায় না ভজিলে ইনছান হবে যে শয়তান
তোমার দেহে আছে রক্ত মস্তুুফার।
৫.নবী উম্মত তরাইবার তরে পাঠাইলেন নবী তোমায় শহর আজমিরে
ভারতের নূরের জুতি আজমির সেন্টার।
৬.কছম দেই দয়াল খোদার, নিরাশ কইর না খাজা কুতুবকে তোমার
তোমার দয়া হইলে পাব খোদার দিদার।
2.সকল তারিফ তোমারই আল্লাহ রাব্বুল আলামিন
তুমি রাহমান তুমি রাহিম তুমি মালেক ইয়াওমিদ্দিন
১.করি শুধু তোমারই এবাদত,
চাহি কেবল তোমারই মদদ
দেখাও আমায় ঐ সুজা পথ,
যে পথে পেয়েছেন নিয়ামত আওলিয়া কামেলীন।
২.ফেরাউন নমরূধ চলেছে যথা, ঐ পথে নিওনা বিশ্ববিধাতা
পথ ভ্রষ্ট ধর্ম হারার দলে না যাই যেন কোনকালে আমি কুতুব ভক্তিহীন।
63.পাঞ্জাতন বিরহ জ্বালা সইতে আমি পারি না
আমারে নি নিবায় গো আল্লা সোনার মদিনা
১.আল্লাহও রওজা ও মিম্বরের মাঝে
বেহেস্তের বাগান আছেও
সেই বাগানের ফুল তুলিতে মন আমার দেওয়ানা
২.আল্লাহও জিন্দা নবী আছেন শুয়ে
মদিনার পাক রওজায়েও
রওজাপাকের ধুলি মাখতে মনে আমার বাসনা।
৩.আল্লাহও মাওলা আলী মুশকিল কুশা
আবু তুরাব নাম পাইলেন যথাও
সেই স্হান দেখাইয়া আমার মনের সাধ মিটাও না
৪.আল্লাহও বেহেস্তের রাণী মা ফাতেমা
নবীজির গলার মালাও
ফাতেমার কান্দনের মোকাম দেখাইয়া প্রাণ জুড়াও না
৫.ইমাম হাসান হোসাইনে
খেলা করতেন যে স্হানেও
সেই স্হানের ধুলা মাখতে মনে আমার বাসনা।
৬.আল্লাহও কুতুবের এই নিবেদন দেখিতে পাঞ্জাতনের চরণও
পাঞ্জতনকে না দেখাইয়া মরণ আমার কইরনা।
মুরশিদ
70.অতুল অমূল্য প্রেম কয় জনে জানে
ধনী মানী পায়না তারে পায় কাংগাল জনে
১.ওয়েজ করণী প্রেম করিয়া, নিজের জীবন দিল বিলাইয়া
বএিশ দন্ত ফেলে দিয়া প্রেম নিদর্শন দেখায় ভুবনে।
২.ইব্রাহিম নবী প্রেমিক ছিল, আপন ছেলে কুরবানী দিল
তবুও না ছাড়িল খলিল রাব্বুল আলামিনে
৩.প্রেম মন্তে নিয়া দীহ্মা,জগতকে দিয়াছেন শিহ্মা
দেখাইল তার পরীহ্মা লাইলী মজনুনে।
৪.যার সনে যার প্রেম খাইটাছে দুই দেহ এক হইয়াছে
আল্লাহ রাছুল বাঁধাআছে প্রেমের কারণে
৫.কুতুব বলে শুনরে অবুঝ মন, অন্তরে কর প্রেমের আসন
আল্লাহ রাছুল পাবেনাক প্রেম বিহনে।
15 srabon Oros
বাবা কুতুব শাহ
সৈয়দ কুতুব উদ্দিন আহমদ আল হোসাইনী রহ. এর শৈশবের একটি ঘটনা। তিনি নানা বাড়ীতে ঘরের বাহিরের অংশে কাচাঁ ভিত কন্চি দিয়ে ছিদ্র করছিলেন তখন উনার নানী জিজ্ঞেস করলেন নানা ভাই এখানে ছিদ্র করছ কেন? উত্তরে তিনি বল্লেন এখান দিয়ে সাঁপ আসবে„, বলতে না বলতেই খোদার অপার মহিমা সত্যি সত্যিই সাঁপ বেড়িয়ে আসলো উপস্থিতরা চেচামেচি শুরু করলো।এর পর হতে নানু নাতিকে নাম ধরে ডাকেননি ফকির ভাইবলেডাকতে।
পুর্নাঙ্গ জীবনী প্রকশ প্রয়োজন
নানা ভাই
62.
পাঁক পাঞ্জাতন ও দয়াল নূরের পাঁঞ্জাতন,
পাঁঞ্জাতনের নাম লইলে বিপদ হয় বারণ।
১.হযরত আলী মা ফাতেমা ইমাম হাসান ও হোসেন,দয়াল নবীজিকে লইয়া পাঁচতনে একতন।
২.আসমান জমিন চঁন্দ্র সূর্য না ছিলো যখন, জাতি নূরের জ্যোতি দিয়া পাঁঞ্জাতন সৃজন।
৩.কোরানের স্হানে স্হানে পাঁঞ্জাতনের বিবরণ
আজব খেলা খেলছেন আল্লাহ লইয়া পাঞ্জাতন।
৪.কুতুব বলে পাইতে যদি চাও পাঞ্জাতন,সর্বপ্রাণে সেব গিয়া মুরশীদের চরণ।।
সৈয়দ কুতুবউদ্দিন আহমদ আল‑হোসাইনী চিশতী রহ.